মিজান সালমার প্রেম কাহিনী


 হাওড়া জেলার অন্তর্ভুক্ত উলুবেড়িয়া জেলার ঝুলোসিমলা বাড়ি এই মহিলার , নাম হলো সালমা খাতুন। 

সালমা একজন কলেজ স্টুডেন্ট এবং যথাযথ  কলেজে যাতায়াত করতো , এর পর একদিন এক ছেলের সাথে সালমার পরিচয় হয় কলেজে । ছেলেটির নাম মিজান বাড়ি বাউরিয়া উলুবেড়িয়ার পাশের শহর। ওরা কন্টাক এ রীতিমতো কথা বলত । আস্তে আস্তে কথা বলা থেকে ওরা গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ড এ পরিণত হয়। এমন কি ওরা পতিদিন দেখা করত আর সাপ্তাহিক একবার করে উলুবেড়িয়া ছায়াঘিতির হলে মুভি দেখতে যেতো ।

জানা গেছে যে ওরা পতি সপ্তায় সেক্সও করত কনডম ব্যবহার করে। এই ভাবে ওদের প্রায় ৬বচ্ছর কেটে যায় , এর পর মিজান সালমাকে প্রস্তাব দেয় যে সে কনডম ছাড়া সেক্স করতে চাই তাতে সালমা না করে দেই। 

সালমার না করাতে মিজান অনেক রেগে যায় এবং সালমার সাথে ব্রেকআপ করার কথা বলে , আর বলে কনডম ছাড়া সেক্স করতে চাইলে তাহলে তোমায় সাথে আমি সম্পর্ক রাকবো নাহলে তোমার সাথে আমি সম্পর্ক রাখতে চাইনা । তখন সালমা চিন্তায় পড়ে যায় আর ভাবে আমি ওকে ৬বচ্ছর থেকে ভালো বেসে আসলাম আর ওর সাথে ৬ বচ্ছর সেক্স করলাম ওকে আমি কি করে ভুলে যাবো । এর পর সালমা ডিপ্রেশন এ চলে যায় খাওয়া দাওয়া করত না সময় মতো সারাদিন শুধু মিজান এর চিন্তা করে যেতো আর ওকে বার বার কল করত আর বোঝানোর চেষ্টা করত কিন্তু মিজান ওই একই কথা বলে কনডম ছাড়া সেক্স না করলে ওর সাথে সম্পর্ক রাখবে  না । সালমা ওকে ভুলতে পারবে না ভেবে ওর সাথে কনডম ছাড়া সেক্স করতে রাজি হয়ে যায়। দিন টা ছিল প্রথম জানুয়ারী ২০২৪, ওরা দিঘা যাওয়ার প্ল্যান করে । দিঘাতে ওরা ৩দিন ছিল (hotel Serena) তে।



পতিদিন ওরা অনেক বার করে সেক্স করত। তারপর ওখানে ৩দিন কাটানোর পরে ওরা বাড়ি আসে। বাড়ি আসার পরেও ওরা সপ্তায় সপ্তায় সেক্স করত এই ভাবে আরো ২মাস ওরা সেক্স করে। তারপর হঠাৎ একদিন মিজান সালমাকে কন্টাক থেকে ব্লক করে দেই । সালমা হাজারো চেষ্টা করেও ওর সাথে কন্টাক করতে পারেনি কিছু দিন পর সালমা লক্ষ্য করে যে সে প্রেগনেন্ট। এবার তার মাথা আর কাজ করে না যে সে কি করবে কাক বলবে সে বাচ্চা নষ্ট করবে না বাচ্চা টাকে জন্ম দেবে তার মাথায় আসে না । এসব চিন্তা করতে করতে আরো একটা মাস কেটে যায় তাও মিজান এর কোনো পাত্তা ছিল না। সালমা  ভাবে যে সে মিজান এর বাড়ি যাবে তার চাস্ত ভাই আর নিজের দিদি কে নিয়ে । দিনটা ছিল রবিবার সালমা, চাস্ত ভাই আর ওর দিদি মিজান এর বাড়ি যায়। ওখানে গিয়ে দেখে মিজান ২বাচ্চার বাপ আর ২টো বাচ্চার ২টো মা আছে। এসব দেখে সালমা আর ওর দিদি ওখানে অনেক চেঁচামেচি করে আর বলতে থাকে ওর সাথে ঘটে যাওয়া কথা গুলো। এদিকে মিজান এর বাপ নিজের গ্রামে নিজের সম্মান হারানোর ভয়ে ওদের কে বাড়ী থেকে বার হয়ে যাওয়ার কথা বলতে তাতে ওদের চিৎকার চেঁচামেচি আরও বেড়ে যায় এসব সহ্য না করতে পেরে মিজান এর বাপ ওদের সকল কে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বাড়ি থেকে বার করে দেয়। তার  পর ওরা বাড়ি চলে আসে । সালমা চিন্তা করে সে বাচ্চা নষ্ট করে দেবে তার পর সে নিজের মতো করে নিজের জীবন শুরু করবে । কিন্তু কে জানে কার কপাল কখন কি আসে, সালমা  ডক্টর এর পরামর্শ নেই একা একাই। ডক্টর টা ইয়াং ছিল বাড়ি বাগনান। ডক্টর সালমাকে সোমবারে নিজের চেম্বারে ডাকে তাঁর কথা মত সালমা যায় চেম্বারে এবং চেকাপ করার কথা বলে ডক্টর কে। সালমাকে দেখে দক্তরের মনে কৌতূহল জাগে এবং সালমার সাথে জবরদস্তি সেক্স করে করে টানা ৪৫মিনিট। তাঁর পর দক্তর তার বাচ্ছা নষ্ট করার ট্যাবলেট দেই সালমা কে ফ্রী তেই। সালমা কিছু না বলতে পারেই ওখান থেকে চলে আসে বাড়ি। এসব এর পরে সালমা অনেক খারাপ হয়ে যায় এবং ফেসবুক টাকার বিনিময়ে সেক্স করে। Read more

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Ok, Go it!