বর্ধমান জেলার অন্তর্গত এই মেয়েটির নাম জেসমিন খাতুন, গতকাল রাতে অফিস থেকে বাড়ি ফেরার সময় হঠাৎ করে রাস্তার ধারে দুই যুবক কে বসে থাকতে দেখে , ওর মনে কৌহলহল জাগে যে ও ওই দুই যুবক কে নিজের পমপম খায়াবে ।
জেসমিন এই ভেবে আস্তে আস্তে ওই দুই যুবক এর কাছে যেতে লাগে এক পা এক পা করে।
কিন্তু জেসমিন জানত না যে ওই যুবক গুলো এক এক ভয়ানক ধর্ষণকারী ।
জেসমিন যখন ওদের কাছে গেলো নিজের পমপম খাওয়াতে তখন ওই দুই ধর্ষণকারী উত্তপ্ত অবস্থায় জেসমিন এর উপর ঝাপিয়ে পড়ল ।
আস্তে আস্তে একের পর এক জেসমিন এর কাপড় ছিঁড়তে থাকে জেসমিন এটা আগে কল্পনাও করেছিল না যে এটা ওর সাথে হতে পারে , প্রথমে কুর্তী তার পর পায়জামা আস্তে আস্তে সব পরণের কাপড় ছিঁড়ে ফেলল ওই দুই যুবক। জেসমিন তখন চিৎকার করে চেঁচিয়ে চেঁচিয়ে বলে ছেড়ে দাও আমায় যেতে দাও আমার উপর দোয়া করো।
ওই দুই যুবক জেসমিন এর কোনো কথাই শুনল না শেষ মেষ জেসমিন গুরুতর ধর্ষণ হলো দুই যুবকের কাছে । ওই রাতেই যুবক দুটো ধর্ষণ করে নিজের শহর ছেড়ে পালাই। জেসমিন উলংগ অবস্থায় পড়ে থাকে রাস্তার ধারে সারা রাত নড়তে চরতেও পারে না ।
পরদিন সকালে ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে সব কিছুর তদন্ত করে , পুলিশ এর হাল বার না করতে পারে এই কেশ টা C.B.I এর হাতে তুলে দেয়।
C.B.I তদন্ত করে এক মাস পরে ওই দুজনের মধ্যে একজন ধরতে পারে জানা গিয়েছে ওই ছেলেটির নাম আসমাউল শেখ। আসমাউল এখন জেলে আছে পুলিশ ওর থেকে জানকারী বার করার জন্য জিজ্ঞাসাবাদ জারি রেখেছে।